টাঙ্গাইল জেলার, সদর উপজেলায় ১০নং হুগড়া ইউনিয়নের অন্তর্গত ধুলবাড়ী গ্রামে অত্র বিদ্যালয়টি অবস্থিত। বিদ্যালয়টি ১টি একতলা বিশিষ্ট পাকা ভবন সহ ২টি টিনের চালা ঘর আছে। বিদ্যালয়ের সামনে একটি মাঠ ও মাঠের দক্ষিণ পাশে একটি পুকুর আছে। বর্তমানে ৩২৪ জন ছাত্র/ছাত্রী ও ১২ জন শিক্ষক/কর্মচারী নিয়ে বিদ্যালয় পরিচালিত হয়ে আসছে। কক্ষ সংখ্যা ১১টি। তন্মধ্যে ৭টি শ্রেণীকক্ষ ও ১টি শিক্ষক মিলনায়তন ১টি ছাত্রীদের কমনরুম ১টি অফিস রুম ও ১টি অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত হয়। পৃথক কোন পাঠাগার নেই তবে অফিস রুমে আলমারীতে বই সংরক্ষণ করা হয় ও শিক্ষক/শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। ৬টি আলমারী, ২৫টি চেয়ার ও ১১টি টেবিল, ১৬০ জোড়া বেঞ্চ আছে। বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার মান উন্নয়নের জন্য জোড় চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ১৯৭ শতাংশ জমির উপর বিদ্যালয়টি অবস্থিত।
এলাকাবাসীর উদ্যোগে প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার অর্ন্তগত ১০নং হুগড়া ইউনিয়নের ধুলবাড়ী গ্রামে ১৯৬৪ সনে ধুলবাড়ী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপিত হয় এবং ০১/০১/৬৭ তারিখে ১ম স্বীকৃতি লাভ করে। তৎপর ০১/০৯/৮৪ তারিখে ১ম এম,পিও ভূক্তি হয়। স্থানীয় জনগণের সুপারিশক্রমে ও প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ০১/০১/৯৪ তারিখে ধুলবাড়ী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় নাম পরিবর্তন করিয়া রাশেদ হাসান নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ধুলবাড়ী, নাম করণ করা হয় এবং বিশিষ্ট গণ্য মান্য ব্যক্তিগণের অনুরোধে শিক্ষানুরাগী ও সমাজ সেবক জনাব রাশেদ হাসান গ্রাম/মহল্লা ও ডাকঘর- সন্তোষ, উপজেলা- টাঙ্গাইল সদর, জেলা- টাঙ্গাইল। রাশেদ হাসান নিম্ন মাধ্যকি বিদ্যালয়টিকে রাশেদ হাসান উচ্চ বিদ্যালয়, ধুলবাড়ী হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাতা রাশেদ হাসান বিদ্যালয়টি উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত করার পর পরই ০১/০১/৯৪ তারিখে ৯ম শ্রেণী খোলার অনুমতি লাভ করে এবং ০১/০১/৯৬ তারিখে ১০ম শ্রেণীর একাডেমিক স্বীকৃতি পায়। ০১/০৪/২০০১ তারিখে রাশেদ হাসান উচ্চ বিদ্যালয়, ধুলবাড়ী হিসাবে এম,পিও ভূক্তি হয়।
১। জনাব রাশেদ হাসান সভাপতি (প্রতিষ্ঠাতা)
২। মেজর জেনারেল (অবঃ) মাহমুদুল হাসান আজীবন দাতা সদস্য
৩। মোঃ ইমদাদুল হক কো-অপ্ট সদস্য
৪। মোঃ শুকুর মামুদ অভিভাবক সদস্য
৫। মোঃ আক্তার হোসেন অভিভাবক সদস্য
৬। মোঃ মোশারফ হোসেন অভিভাবক সদস্য
৭। মোঃ নুরুল ইসলাম অভিভাবক সদস্য
৮। মোঃ ইকবাল হাসান শিক্ষক প্রতিনিধি
৯। মোঃ বায়েজীদ আলম শিক্ষক প্রতিনিধি
১০। মোঃ খলিলুর রহমান ভূঁইয়া সদস্য সচিব
জে, এস, সি
২০১০ ২৭ জনে ২৩ জন ৮৫.১৯%
২০১১ ৪৭ জনে ৪২ জন ৭৪.৪৭%
এস, এস, সি
২০০৭ ৪০ জনে ১০ জন ২৫%
২০০৮ ৩৮ জনে ২১ জন ৫৫.২৬%
২০০৯ ৪১ জনে ২০ জন ৪৮.৮০%
২০১০ ৩১ জনে ৩০ জন ৯৬.৪৫%
২০১১ ২৬ জনে ২০ জন ৭৬.৯২%
মোট ছাত্রছাত্রীর ১০% ছাত্র ও ৩০% ছাত্রী যথারীতি উপবৃত্তি
পেয়ে আসছে।
২০১০ সনের এস, এস, সি পরীক্ষায় ৯৬.৪৫% উত্তীর্ণ হয়েছে।
শতভাগ পাশের পরিকল্পনা রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস